Saturday, 25 June 2022

তেতাল্লিশ টি বই আমার বিছানায়

পুরুষত্ব থাক না থাক তার পাশে বউ আছে আর আমার পাশে

আমাকে জিজ্ঞেস করলে - মদ খাওয়া ছেড়েছো কেন?
কোনো সমস্যা?
কোলেস্ট্রল বেড়েছে
লিপিড-প্রোফাইল সমস্যা, হাই-প্রেসার?
কি বলি! ভেবে পাচ্ছি না, ডিয়ার

আসলে তো মদ
আমায় একগামী করে দেয়

.
ভুলে যেতে শুরু করি, মুছে যায় সব, তুমি ছাড়া

.
অন্ধ হই, শুধু দেখি তোমায়
আর আমার বধ

তেতাল্লিশটি বই আমার বিছনায়
ডানদিকে, টেবিলে সেখানেও সাতাশটি
তার ডানদিকে তাকেও...
আর বাম তাকে...
এদের সবই অকেজো মনেহয়, কেনে যে লোকে কেন!

তুমি ছাড়া এসবের কোনো মানে হয়?@ মণি জুয়েল

দ্রঃ একটি কল্পনা আশ্রিত লেখা মাত্র

Tuesday, 21 June 2022

হজ্জ

শুনেছি মুসলমানরা কাব্বার কাছে গেলে প্রাণ খুলে কান্না করে
    আমারও ইচ্ছে করে তোমার কাছে যাই তোমাকে চুমু খাই
                     অতঃপর কাঁদতে কাঁদতে ডুবে যাই
                               তোমাকে লেপ্টে শরীরে
        মুসলিমরা যেমন বিসর্জন দেয় নিজেকে ইহরামে মুড়ে।
                                      @মণি জুয়েল

ইতিহাস বিষয়ক কিছু ভাবনা

যে জিনিস অতীতে চালু হয়েছে এবং এখনও আছে তা ইতিহাস হতে পারে না। কেন বললাম একথা? কারণ হলো কদিন আগে ফকুয়ামা সাহেবকে একটু অ্যাকাডেমিক মস্করা করেছিলাম। তাতে আমার "প্রগতিশীলতাবাদ" "আধুনিকতাবাদ" "বিজ্ঞানাবাদ" "দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ" নামক মানসিক বৈকল্যে ভোগা বন্ধুরা আমার উপরে একটু ক্ষিপ্ত। হোক গে। তাও লিখছি দুকথা।

যাইহোক... ইতিহাস কোনটা তা নির্বাচন করার একটা ক্ষমতা আমাদের অর্জন করা দরকার। এই যেমন ধরুন ভারতের ইতিহাস হয়। কেন হয় কারণ তার অতীত আর বর্তমানে ফারাক আছে। বেশি ভেতরে না গিয়ে শরীর টা দেখলেই বোঝা যাচ্ছে। তার মানে যা আগে ছিলো তা নেই। ইতিহাস হলো সেটুকুটাই যেটুকু শরীরে নেই। আরো ধরা যেতে পারে হিন্দুদের ইতিহাস। কিন্তু যদি বলেন হিন্দুত্বের ইতিহাস তাহলে ভুল হবে। আর যদি ঠিক বলেন তাহলে আপনাকে প্রমাণ করতে হবে এখন আর হিন্দুত্ব নেই। হিন্দুত্ব এখনও চালু আছে, হ্যাঁ এর উঠা পড়া আছে, সে থাক কিন্তু প্রেজেন্ট এখনও। যদি বুঝতে না পারেন নিজের মগজ খাতান। ফেসবুকে দীর্ঘ আলোচনা সম্ভব না।

আরো একটা উদাহরণ দিই। "ইসলামের ইতিহাস" বলে একটা কথা চালু আছে। ভালো করে মগজ খাটিয়ে পড়াশুনা করে দেখবেন তাতে মুসলমানদের ইতিহাস পাবেন কিন্তু ইসলামের না। আপনি বলবেন সে নাহয় মানলাম কিন্তু নবী কি এখন প্রেজেন্ট আছেন? আমি আপনাকে বেশি ভেতরে না ঢুকিয়ে  বলবো "মাস্টার অব্ টেন্স" বইটির প্রেজেন্ট টেন্সের ব্যতিক্রম উদাহরণগুলো দেখুন আপাতত সেখানে দেখতে পাবেন অতীত কিভাবে বর্তমান থাকে। ইসলামও কিন্তু বর্তমান। যাক গে ... মূল কথাটা হলো যা অতীত থেকে এখনও বর্তমান সেটা ইতিহাস না। সেটা বর্তমান।

সাধারণভাবে আপনি যতক্ষন বেঁচে আছেন ততক্ষণ আপনি ইতিহাস নন। কিন্তু আপনার জীবনের ওঠা পড়া থাকতে পারে, কিছু কাজের ইতিহাস হতে পারে। বা শৈশবের কৈশোরের যৌবনের ইতিহাস হতে পারে কিন্তু আপনার বার্ধক্যের ইতিহাস হতে পারে না আপনি ব্যক্তিটির ইতিহাস হতে পারে না আপনার বর্তমান অবস্থায়।
রোমান সাম্রাজ্যের ইতিহাস হতে পারে, পারস্যে সাম্রাজ্যের ইতিহাস হতে পারে, উসমানীয়দের ইতিহাস হতে পারে, ফতেমিদের ইতিহাস হতে পারে, আব্বসিদের ইতিহাস হতে পারে, অটোমান দের ইতিহাস হতে পারে, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ইতিহাস হতে পারে, বলশেভিক ইতিহাস হতে পারে। কিন্তু মার্ক্সীয়-কমিউনিজমের ইতিহাস না। এখনও আমাদের student দের লিখতে হয় "What is Marxism" এর উত্তর। Was না প্রশ্নে Is থাকে। এইটুকুই থাক @  মণি জুয়েল

ইতিহাস বিষয়ক কিছু ভাবনা

যে জিনিস অতীতে চালু হয়েছে এবং এখনও আছে তা ইতিহাস হতে পারে না। কেন বললাম একথা? কারণ হলো কদিন আগে ফকুয়ামা সাহেবকে একটু অ্যাকাডেমিক মস্করা করেছিলাম। তাতে আমার "প্রগতিশীলতাবাদ" "আধুনিকতাবাদ" "বিজ্ঞানাবাদ" "দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ" নামক মানসিক বৈকল্যে ভোগা বন্ধুরা আমার উপরে একটু ক্ষিপ্ত। হোক গে। তাও লিখছি দুকথা।

যাইহোক... ইতিহাস কোনটা তা নির্বাচন করার একটা ক্ষমতা আমাদের অর্জন করা দরকার। এই যেমন ধরুন ভারতের ইতিহাস হয়। কেন হয় কারণ তার অতীত আর বর্তমানে ফারাক আছে। বেশি ভেতরে না গিয়ে শরীর টা দেখলেই বোঝা যাচ্ছে। তার মানে যা আগে ছিলো তা নেই। ইতিহাস হলো সেটুকুটাই যেটুকু শরীরে নেই। আরো ধরা যেতে পারে হিন্দুদের ইতিহাস। কিন্তু যদি বলেন হিন্দুত্বের ইতিহাস তাহলে ভুল হবে। আর যদি ঠিক বলেন তাহলে আপনাকে প্রমাণ করতে হবে এখন আর হিন্দুত্ব নেই। হিন্দুত্ব এখনও চালু আছে, হ্যাঁ এর উঠা পড়া আছে, সে থাক কিন্তু প্রেজেন্ট এখনও। যদি বুঝতে না পারেন নিজের মগজ খাতান। ফেসবুকে দীর্ঘ আলোচনা সম্ভব না।

আরো একটা উদাহরণ দিই। "ইসলামের ইতিহাস" বলে একটা কথা চালু আছে। ভালো করে মগজ খাটিয়ে পড়াশুনা করে দেখবেন তাতে মুসলমানদের ইতিহাস পাবেন কিন্তু ইসলামের না। আপনি বলবেন সে নাহয় মানলাম কিন্তু নবী কি এখন প্রেজেন্ট আছেন? আমি আপনাকে বেশি ভেতরে না ঢুকিয়ে  বলবো "মাস্টার অব্ টেন্স" বইটির প্রেজেন্ট টেন্সের ব্যতিক্রম উদাহরণগুলো দেখুন আপাতত সেখানে দেখতে পাবেন অতীত কিভাবে বর্তমান থাকে। ইসলামও কিন্তু বর্তমান। যাক গে ... মূল কথাটা হলো যা অতীত থেকে এখনও বর্তমান সেটা ইতিহাস না। সেটা বর্তমান।

সাধারণভাবে আপনি যতক্ষন বেঁচে আছেন ততক্ষণ আপনি ইতিহাস নন। কিন্তু আপনার জীবনের ওঠা পড়া থাকতে পারে, কিছু কাজের ইতিহাস হতে পারে। বা শৈশবের কৈশোরের যৌবনের ইতিহাস হতে পারে কিন্তু আপনার বার্ধক্যের ইতিহাস হতে পারে না আপনি ব্যক্তিটির ইতিহাস হতে পারে না আপনার বর্তমান অবস্থায়।@ মণি জুয়েল

Tuesday, 14 June 2022

এখন সময় প্রতীক্ষার

সুপ্ত অপত্য ক্রমশঃই জাগছে

এখন তো রাত, তাই মুঠোয় মোম-বাতি নিয়েছি
জ্বলছে না
তোমাকে দরকার
মনে মনে চোখ বুঁজে তোমাকে খুঁজছি
ভেতরে ভেতরে ছার-খার

কিন্তু জ্বলছি না
সময় এখন প্রতীক্ষার

.
প্রস্তুত হয়ে নাও, ততক্ষণ প্রতীক্ষা করছি

.
অতঃপর,, যা হওয়ার...
এখন বলছি না

তবে জেনো, এ এক সমর
অভ্যন্তরে বিস্ফোরনে'র প্রস্তুতি চলছে
এ এক রক্ত লীলা,
নাহ্ মৃত্যু না
বাকি বাকি থাক। জেনো জীবনই দিতে চাইছি

প্রস্তুত হয়ে নাও ধারণ করতে @ মণি জুয়েল

Monday, 13 June 2022

পুঁজির ধংস চাইছি

যে সব কল্পনা তুমি পছন্দ করো না

পুঁজির ধ্বংস চাইছি, আমি এক-গামী হতে চাইছি
বহু-গমন ছেড়ে
কল্পিত সব মূর্তি ছেড়ে
আমি তোমাকে সরাসরি পেতে চাইছি
সহজে পাব না, তাও জানি

.
কিন্তু
পেতে চাইছি

অনেক ত্যাগ দরকার তিতিক্ষা দরকার জানি

তবুও চাইছি
মুক্তি

.
এ ধংসে, লোক্সান আমারি
আমিই তো হাতে ধরে প্রতিষ্ঠা দিয়েছি
মনগড়া সব আস্তাকুড়ে
তোমায় দূরে ঠেলে
এখন ভেতরের আগুনে পুড়ে যাচ্ছি। মুক্তি চাইছি।

নির্মাণের ওসব, ধ্বংস হয়ে যাক @মণি জুয়েল

ইহুদী বিষয়ক

#বদ্ধমানসিকতার_মানুষদের_এ_পোস্ট_না_পড়ার_অনুরোধ_করছি।

কাজ ছেড়ে ফেসবুকে নিজের দেওয়ালে ঢুকলাম। কিছু শব্দের অপচয় করবো বলে। অপচয় করছি -

বাজারে একটা কথা চালু আছে ইহুদীরা নাকি খুব বুদ্ধিমান। কিন্তু কথাটা আসলে বালের কথা। তাহলে এটা নিয়ে পোস্ট লিখছি কেন? একারণেই লিখছি, দিন তিনেক আগে এক ডক্টর(ডাক্তার না, গবেষক) তার কথার মাঝে বলে বসলেন ইহুদিরা সেরা জাতি। এটা শুধু তিনিই মনে করেন এমন না আপনাদের বাজারী-শিক্ষিতরা অনেকেই মনে করেন। এটা আসলে একটা প্রোপাগান্ডা। ঠিক যেমন আমাদের সমাজে উপহাস করার মতো একটা কথা চালু ছিলো (আছেও) যে ব্রাহ্মণরা সেরা জাত। কিন্তু আসলে এগুলোই মিথ্যে ব্যাপারটারর নিখুঁত উদাহরণ। আমি আজ পর্যন্ত ওদের কাউকেই special কিছু দেখি নি। বরং অধিকাংশই ফাঁপা। যাইহোক... ইহুদীরা তেমনই।

এখন আমার কথা শুনে তথাকথিত শিক্ষিত আপনি মনে মনে তথ্য জোগাড় করে কে কটা নোবেল পেয়েছে, কে কটা বিজ্ঞানী আছে তার হিসেব নিকেষ করে আমার কথাগুলো কে ছুড়ে ফেলে দিচ্ছেন। ফেলুন আপনি এর বেশি কিছুই পারেন নি। বিশ্বাস না হলে নিজের মার্কশিট নিজে দেখুন। আপনি আপনার কাছেই কিছুই নন প্রমাণিত হবেন।

অথবা কেউ কেউ ঐতিহাসিক ইসরায়েল জাতির কথা নিয়ে আসতে পারেন। ভালো কথা। ইসরায়েল জাতি সেরা হওয়ার সাথে সাথে ইহুদী সেরা হওয়ার কি সম্পর্ক? ইসরায়েলদের অনেকেই খ্রীষ্ট অনেকে ইসলাম অল্প কিছু আরো অন্যান্য মতাদর্শ বিশ্বাসী হয়ে গেছে অনেকে আগেই। তাহলে ইসরায়েল জাতি যদি সেরা এই যুক্তি দিয়ে যদি ইহুদী সেরা জাতি হয় তবে খ্রিষ্টান মুসলমান আরো অন্যান্য মতাদর্শে গেছে যারা তারা সেরা হবে না কেন? 

এখন কথা উঠবে রক্তের মৌলিকতা নেই অন্যদের? তাই তো? তাহলে তো ইহুদী দের মাত্র কিছুজন সেরা। তাদের নিজেদের মধ্যের সবথেকে বড় অংশ ইসরায়েল জাতির নন। তারা অনেকেই KhAzar নামক জাতির মানুষ। যারা মোটামুটি ৬৫০ খ্রিস্টাব্দের পরে ইহুদী ধর্ম গ্রহণ করেছিলো।

এতো তথ্য প্রাচুর্যের যুগেও এসে মানুষ কিসব আলফল কথা বলে। আজকাল জানতে চাইলেই সবই জানা যায় তারপরও এতো বাজে ধারণা কেন বুঝি না। আসলে ঘটনা হলো স্থান কাল জাতি ধর্ম গোত্র Ism নির্বিশেষ মানুষের সবাই Unique. বাকিটা বৈষম্যের ফলাফল।

Thursday, 2 June 2022

সুদ ও পুঁজিবাদ বিষয়ক

ঐতিহাসিক পুঁজিবাদ এবং বর্তমান বিষয়ে নিজের জানাশোনা এবং মতামত।

গ্রামাঞ্চলে যে সুদের বাড়াবাড়ি দেখতে পাওয়া যায়। অথবা আপনি আমার এই পোস্টের পাঠক পাঠিকা, আপনার মনে যে বাসনা কেমন করে এখানে ওখানে একটা ফ্লাট বা আপনার ব্যবসা কি  করে আরো বড়ো হবে অর্থাৎ আপনার সম্পদ আরো বাড়বে বা যা আছে তার থেকে কমে না যায়। এসবই হলো পুঁজিবাদ। আপনি জানেন আর না জানেন, মানেন আর না মানেন।

তো এই পুঁজিবাদ অবিশ্যি আপনাদের "শিক্ষিত"দের মতানুযায়ী ১৬০০ খ্রী: পরে বা মধ্য যুগের পরে জন্ম পেয়েছে এমন কিন্তু না। এর জন্ম চার হাজার বছর আগে। খুব সরল করে বললে বলাই যায় মানুষের জন্ম থেকেই পুঁজিবাদের জন্ম। যা আজও চলছে। তবে একে নেভানোর ব্যবস্থা ইতিহাস মোতাবেক। সুদ বলতে গিয়ে পুঁজিবাদ আনলাম কারণ সুদ আর পুঁজিবাদ দুই নয়। এর সত্যতা জানতে আপনাদের কেউ একাধজন জানা শোনা মানুষ থাকলে জিজ্ঞেস করে নেবেন, অথবা নিজে জানতে চেষ্টা করুন।

এই সুদ(এর বহু প্রকার) ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ইতিহাসে অনেক লড়াই সংগ্রাম হয়েছে পৃথিবীতে। তার সব থেকে বড়ো উদাহরন আব্রহামিজম। আবার এই এখনকার এখনকার পৃথিবী তে যে পুঁজিবাদ টিকে আছে তার পেছনেও আব্রাহামিজম। এ এক লম্বা ইতিহাস। সে আব্রাহামিজম বর্তমানে পুঁজিবাদকে বহাল রেখেছে তার নাম যায়োনিজম। অবাক হচ্ছেন? হবেন না। পড়ুন। পড়া শুরু করার পরে খুঁজে না পেলে আমাকে জিজ্ঞেস করে নেবেন। না শুধু যায়োনিসম না, যেটাকে আপনারা প্রোটেস্ট্যান্টইজম বলে জানেন না সেটাও আজকের বর্তমান পুঁজিবাদের বিশেষ স্তম্ভ। আপনারা নিশ্চয় মার্টিন লুথার এর নাম শুনেছেন, জন কেলভিনের নাম সম্ভবত শোনেন নি, ইনি মানবতাবাদী! যে মানবতাবাদ নিয়ে আপনাদের ঢলাঢলি। হ্যাঁ এরাই আজকের পুঁজিবাদকে এরাই জীবন দান করেছিলেন, যখন ক্যাথলিক চার্চ সুদকে অবৈধ ঘোষণা করে ছিলো। এইটুকুই বললাম। বাকিটা নিজেরা পড়ে নেবেন গবেষণার ধরণে।

এই পুঁজিবাদের আরেকটা সূত্র খুঁজে পাবেন আরবের ইতিহাসে। নবী মুহাম্মদ তার শাসনামলে ইহুদী খিস্টান মুসলামানদের মধ্যে একটা বিশেষ mutual understanding এর মাধ্যমে সারা পৃথিবী তে তখনকার পুঁজিবাদের যে ফর্ম সেটাকে ধ্বংস করে দেন। কিন্তু তিনি দেহত্যাগ করলে(এর মধ্যে অনকে কথা আছে) সেখানে অর্থাৎ সেই দেশের খাজার নামক এক জনগোষ্ঠী ইহুদী ধর্ম গ্রহণ করে। তারা সেমেটিক ছিলো না। এরা জানতো খিস্টন বা মুসলিমদের মধ্যে ঢুকে তাদের কাজ হবে না, কিছু হওয়ার সম্ভাবনা আছে ইহুদীদের মধ্যে থেকেই। তাই তারা ইহুদী হয়। এরা বনি ইসরায়েল না। এদের থেকেই যায়োনিজম এর জন্য, এদের থেকেই প্রোটেস্ট্যান্ট ইজমের জন্ম। আরো জানলে অবাক হবেন এদের থেকেই 'ইসলামিক-প্রোটেস্ট্যান্টইজম'এর জন্ম বলেই বিখ্যাত কিছু আন্তর্জাতিক-রাজনীতি গবেষকদের মতামত।

এইটুকুই থাক।

দ্রঃ তথ্য নিজে যাঁচাই না করে গ্রহণ করবেন না। কোথাও ভুল তথ্য আছে মনেহলে আমাকে আরো জানতে সহায়তা করবেন। উপরে লিখিত মতামত, কোনোভাবেই শেষ কথা বলছে না। ইতিহাসকে খণ্ডভাবে বললে ভুল হওয়ার এবং ভুল বোঝার সম্ভাবনা থাকে।