এসো, এখনই, চুপচাপ, একটা চারা রোপন করি
এখন রাত
এখন গভীর রাত
এসো এসো এসো দ্বিতে বপন করি
পানিতে উপচে উঠেছে
এই সময়
এই আদর্শ সময়
.
চাষাবাদের জন্য এ জল খুব দর্কার, ডিয়ার
.
এই আদর্শ সময়
এই সময়
কে এখন জেগে আছে
কেউই না। এসো, আমি উঠে পড়ি।
এখন গভীর রাত
অধসী রাত
এসো না, ডিঙিনাওতে উঠে সারা মাঠ ঘুরে ফিরি
বর্ষাতিমাছ ছিলকিজলে হুড়কি মারুক@ মণি জুয়েল
প্রায় চল্লিশ মিনিট ধরে লেগ-পিসটা মন দিয়ে খাচ্ছো
ভালোবেসে
তুলে দিয়ে মাছের পেটি
আমার মুখে। নাকের ডগায় ঝোল ভেজা ঘ্রাণ
ঝাঁঝালো। নিমজ্জিত আমি ওতে
রান্নায়
তুমি না কি সিদ্ধহস্ত
.
আমি জানতে পাই নি জমি, তাই কল্পনা করছি
.
এক_প্রকার বিধ্বস্ত
বিধায়
এ কল্পনা। প্রাতে দুপুরে কিবা রাতে
দুপুরে আমার ইচ্ছে একটু বেশিই করে সাধারণত
ইচ্ছে করে
তোমার ঘরে যাই
যাই মানে, আমি গমনেরই কথা বলছি
গিয়ে সম্প্রদান করে দিই
চিকেন
সুঠাম লেগ-পিস
তুমিও গ্রহণ করো বদলে মাছের পেটি দিয়ে
সু-পরিচ্ছন্ন ডিস
সু-শয্যা...
কিন্তু এখন কিই বা করি?
মাঝরাত। ভেতরের দ্বার খোলা আছে-
জানি। কিভাবে যাই-
চুরি করে!
অভুক্ত তুমি।আর আমি? রাতে খাই না সাধারণত
মাছের পেটি ও চিকেন লেগপিস@ মণি জুয়েল
এখন মধ্যরাত, বারান্দায় নিবিড় দাঁড়িয়ে আছি
এসো
নির্মাণ করি
দুজনে মিলে গিয়ে একটা পানপাতা
ডাটা হতে প্রস্তুত আছি
তুমি পাতা হও
ভাদ্রে, দুলতে থাকি
মাঝরাতের পানিতে ভিজে যাক প্রকৃতি@ মণি জুয়েল
আমি জান্নাতের ভেতরে প্রবেশ করতে চাই ডিয়ার
আমি চাই না
জাহান্নামের ইন্ধন হতে
ওহ্ মাই লভ্ ক্রিয়েট দ্য ওয়ে আ্যজ জান্নাহ্
ওভাবেই গড়ে তোলো নিজেকে
অতঃপর
সুনিবিড় আহবান জানাও
ততক্ষনে আমিও সুদৃঢ় হয়ে নিই সেই গমনের
প্রস্তুত সুদৃঢ় দণ্ডায়মান আমি ওই সেই গমনের
অন্তহীন নাও বেয়েই যাও
দাঁড়্পরশে
হ্যাঁ জানি, উজানে-ই হবে যেতে
@ মণি জুয়েল
সে তাকে বলেছি আমার কাবা আচ্ছাদিত রাখতে
জানি না
রেখেছে না রেখেছে
কিন্তু ঈমান আমার! আঁটকেই আছে
তার তার তার-ই সীমান্তে
দুচোখ বুঁজে
আমি ওই কাবা দেখি
.
ঘন কৃষ্ণ চাদরে ঢেকে আছে আল্লাহর ঘর
.
যদিও অন্যের দখলে
সাত চুক্তিতে।
হোক। তবুও ওই সীমান্তে
আমার ঈমান, সমস্ত সমাগত হয়েছে
রেখেছে না রেখেছে
সে জানে
আমি শুধু চাই, ওই পথ ধরে অবশেষে চলে যেতে
যে পথে জ্ঞানী গমন করছে@ মণি জুয়েল
সে তাকে বলেছি আমার কাবা আচ্ছাদিত রাখতে
জানি না
রেখেছে না রেখেছে
কিন্তু ঈমান আমার? আঁটকেই আছে
তার তার তার-ই সীমান্তে
দুচোখ বুঁজে
আমি ওই কাবা দেখি
ঘন কৃষ্ণ চাদরে আল্লাহর ঘর ঢেকে আছে
যদিও অন্যের দখলে
সাত চুক্তিতে।
হোক। তবুও ওই সীমান্তে
আমার ঈমান, সমস্ত সমাগত হয়েছে
রেখেছে না রেখেছে
সে জানে
@মণি জুয়েল
অথচ দেড়হাজার বছরেও বোঝে নি সূর্য ওঠে পূর্বদিকেই
আমার পূর্বের অর্ধবিকশিত অবিকশিত ওরা পড়েছে ফ্যারে
কোনো দিক ছেড়ে
আবার কোনো দিক ধরে
তা নিশ্চিত করতে পারছে না। ওরা হিড়িকে
মতিষ্ক নেই ওদের মতিষ্কদের
নেই মানে??
নেই মানে নিজস্ব নেই
.
আসলে ওরা বোঝে না ওরা পিতৃপাপে জ্বলে যাচ্ছে
.
নেভানোর বিকল্প নেই,
বিকল্পও নেই
পৃথ্বী-র পশ্চিমা_কালো_মেঘ
এখন, আকাঙ্খা জাগাচ্ছে। এনারা ভিজবে।
এ কিন্তু দারুণ ধ্বংস করে
ঘা দেয় ফেঁড়ে ফুঁড়ে।
যাই হোক, অতীতের কর্মই তো সব বর্তমানকে নিয়ন্ত্রণ করে
বর্তমান বড্ড কঠিন, সিদ্ধান্ত নিতে হয় এর মধ্যে দিয়েই
@ মণি জুয়েল
সম্ভবতঃ ঈশ্বর ওইভাবে তাকায় যেমন করে তুমি
নইলে অসম্ভব
তোমার মতো তাকানো
জানো তো নাস্তিক না হলেও ধার্মিক নই
কিন্তু ওই তোমাকে দেখলেই...
অজু না থাক
ইচ্ছে করে সেজদায় যাই
তার আগে ফাতেহার আলিঙ্গনে জড়াই
তারপর রুকুতে ঢলে যাই
হাঁটু ছুঁয়ে যাক
এতো সব তোমাকে দেখলেই
তোমাকে দেখলেই সেজদায় নেমে যাই
@ মণি জুয়েল
এস নিকেশ করো
- মণি জুয়েল Moni Jewel
শুধু শুধু উত্তেজনা আমার ভালো লাগে না
অধর নাড়াচাড়া
আর শুধু লাফালাফি
এইসব ভাল্লাগে না।ভাল্লাগে না
মুঠোর কারসাজি
চাইলে'ই তালুবন্দী করা যায়
...পাত করা যেতেই পারে
অনায়াসে বইয়ে দেয়াই যায়
ফাঁক করে দিয়ে
কিন্তু, এইসব আর ভাল্লাগে না
দন্ডায়মান লাফালাফি!
এস নিকেশ করো।
হোক রফাদফা।পুরে নাও তলোয়ার, খাপে।
বার কোরো না আর। থেকে যেতে দাও
চলে যেতে দাও
কবরে কিম্বা আগুনে পুড়িয়ে ভস্ম
#যুদ্ধ, হ্যাঁ একেই যুদ্ধ বলে
×××১১.০৮.২০২০-ধুলিয়ান-০৩:০০PM×××
উত্তরে তাকিয়ে উত্তরার কল্পনায়
- মণি জুয়েল Moni Jewel
সংখ্যা ঠিক নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না।
অ সং খ্য
পথে, নেমেছে ওরা
কাঁপাচ্ছে.., উত্তরের অগ্নি-সখে,
হুঙ্কারে, গর্জে উঠছে আকাশ
পাতাল।ভিজে যাচ্ছে যদিও
সুবুজ, তবু সবুজেরই জন্য
↓↑
স্বাধীন বেড়ে ওঠার জন্য
↑↓
জীবনের বাজী রেখে হন্যে
সব একত্রিত ওরা সে' এ' ও'
ভী ষ ণ ই' মন চাইছে আমার
উত্তরের এ'হাওয়ায় গা ভাসিয়ে-
দিই। চরম এ গরমে
জ্বালাচ্ছে-
গোধূলির গেরুয়াসন্ধ্যে। ভাল্লাগছে না।
×××11.Aug.2019-Dhuliyan-04:59PM×××
। উত্তরা= উত্তরের বাতাস।
দরজা খুললে তবেই, এ শহরে প্রবেশ করা যায়
প্রশংসিত
সুপ্রশংসিত এ পথ
অথচ গমন করা যার তার সাধ্য না
আকাঙ্খা করাই যায়
কিন্তু
বাস্তবায়নে সংগ্রাম
মাঝরাতে ছেড়ে চলে যেতে হয় বিছানা
সংগ্রাম বাস্তবায়নে
কিন্তু...
দ্বার' খুলেই যেতে হয়
প্রাণ হাতে রাখাতে যে সে সক্ষম না
কারণ দরজাই পথ
সর্ব-উচ্চ।
সর্বদা খোলা, একবার চেষ্টা কর, ঢুকে যাওয়ার
তুমি যাকে চাইবে তাকেই সেখানে পাবে@ মণি জুয়েল
যদিও অসময়ে আমি লিখে যাচ্ছি
ঝরে যাবার আগে লাল-পাত সাড়ম্বরে সাড়া দেয়
নাড়া দেয়
দারুণ হওয়া ওঠে
সম্ভবনায় কতক বুক ফেঁপে ওঠে
অবশেষে সব ঝরে যায়
নগ্ন
করে দিয়ে প্রকৃতি
কিন্তু শেষ বলে তো কিছুর সন্ধান পাই নি
শুরু হয় ইতিউঁতি
মগ্ন
ক্রমশই ফের দেখা যায়
সবুজ। সবুজে সবুজে' ভরে ওঠে
দারুণ হওয়া ওঠে
সাড়া দেয়
অযুত প্রতিবন্ধকতার মধ্য দিয়ে সবুজ ছেয়ে যায়
কারণ এ পৃথিবীর রঙই সবুজ@ মণি জুয়েল
শরীর চেনো?
তুমি একটা শরীরের বেশি কিছুই নও ডিয়ার
আর আমি?
আর আমি রুহ তার
আমি, যেতে পারি, আসতে পারি
কিন্তু তুমি, এক নশ্বর
জানি
উল্টো শোনাচ্ছে
.
কিন্তু তুমি ছাড়া অস্তিত্বই নেই আমার
.
উল্টো শোনাচ্ছে
তবু!
এক তুমি দু নেই আর
যদি বলো বিশ্বাস করাতে'ই পারি
মরণই সবুত আমার
মরতে দেবে?
নতুনআগমনে, দেখতে পাবে, আমার সংহার
তখনও তুমি আছো আমি চলে গেছি মর্ত্যে@মণি জুয়েল
সেই থেকে প্রতিনিয়ত পাঁচ ওয়াক্তে
প্রেম করলে মিরাজ-এর দরজা খুলে যায়
আমি করি
আমারও ইচ্ছে হয়
ইচ্ছে করে মানে গমন-এ উদ্যত হই
কিন্তু, তুমিই, কোথায়!
নেই
না তা বলছি না
তুমি আছো বলেই তো আমার কবিতা
মম তব_যাপনা
সেই
ডেকে নাও এ আমায়
আরোহণ করি। মুনতাহা-য় পৌঁছাই
খুলা পেয়ে সপ্তবার
ঢুকে পড়ি
প্রেম করলে মিরাজ-এর দরজা খুলে যায়
বিদ্যুৎ খেলে যাক বিগলিত হই প্রেমে@ মণি জুয়েল
